"Maku" question about 1st examination

 





2পর্ব

পরের পর্ব দেখুন

মাকু- গল্পের প্রথম পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর 

প্রশ্ন- আম্মাকে?

 উত্তর -আম্মা হইল বাপির ছোটবেলাকার ধাইমা 


প্রশ্ন - কালিয়া বনের দেবতার নাম কি

 উত্তর- দেউ ।


প্রশ্ন- পানুয়া কে ? সে কতদিন আগে কোথায় নিখোঁজ হয়ে গেছে ?


উত্তর -পাননুয়া হইলো তোতা দের বাড়ির আয়ার ছোট ভাই ।

সে কালিয়া বনে ১৫ বছর আগে  নিখোঁজ হয়ে গেছে


 প্রশ্ন- আম্মা কি দিয়ে নারকেল কুচুতে লেগেছিল?

 উত্তর -সুপারি কুচনো যাঁতি দিয়ে।



 প্রশ্ন- আম্মা কেন নারকেলের মিষ্টি তৈরি করছিল ?

উত্তর -কারণ সোনাটিয়ার পিসি, পিসেমশাই এবং পিসির ছেলে আসার কথা ছিল ।


প্রশ্ন আম্মা পিসি, পিসি মশাই এবং তার ছেলের জন্য কি কি খাবার তৈরি করার কথা বলেছিল?

 উত্তর- নারকেল চিড়ে, ইছামুগো ,ঘন ক্ষীর


 প্রশ্ন - আম্মার চশমাটা কেমন ছিল ?

উত্তর- কালো সুতো দিয়ে বাঁধা স্টিল ফ্রেম দেওয়া।


প্রশ্ন -কালিয়া বনে কিসের ভয়?

 উত্তর - কালিয়া বনে ভয়ংকরের গা থেকে গুলি ঠিকরে পড়ে।


 প্রশ্ন সোনা টিয়া কালিয়া বনে গিয়েছিল কেন?

 উত্তর -দুটো প‍্যাঁ - প‍্যাঁ পুতুল কিনতে।


 প্রশ্ন- কালিয়া বন কোথায়?

 উত্তর- সোনাটিয়াদের বাড়ির পাশের বড় গলি পরে একটা রাস্তা, তারপরে গির্জা তারপর গোরস্থান । গোরস্থানের পর শুনশুনির মাঠ। তারপর ঘন নীল কালিয়া বন।


 প্রশ্ন-" আমি সারাদিন কিছু খাইনি, পুটলি তে কি খাবার আছে প্লিজ দেবে"? কে কথাটা কাদেরকে বলেছিল ?


উত্তর- ঘড়িওয়ালা সোনা-টিয়া কে বলেছিল।



 প্রশ্ন-" তুমি ছেলেধরা নও তো"- কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল?


 উত্তর -সোনা টিয়া ঘুড়িওয়ালা কে উদ্দেশ্য করে বলেছিল।


 প্রশ্ন -সোনাটিয়ার কালিয়া বনে যেতে ভয় লাগে না কেন ?

উত্তর -তারা ইস্কুলে ভর্তি হয়েছিল ।


প্রশ্ন- ঘড়িওয়ালা মাকুকে কত বছর ধরে তৈরি করেছিল?

 উত্তর- ১৭ বছর।


 প্রশ্ন ঘড়িওয়ালা মাকুর ভয় পলাচ্ছিল কেন?

 উত্তর- কারণ মাকু ঘড়িওয়ালা কে দেখতে পেলে হাঁসার কল এবং কাঁদার কল বসিয়ে নেবে। তাহলেই সে একটা আস্ত ভালো মানুষ হয়ে যাবে এবং রাজার মেয়েকে বিয়ে করবে। 


প্রশ্ন - মাকু কি কি করতে পারতো?

 উত্তর- কথা বলতে ,গান গাইতে, নাচতে ,অংক করতে,  হাতুড়ি পেটাতে,  দড়ির জট খুলতে, পেরেক ঢুকতে , ইস্ত্রি চালাতে  ,রান্না করতে , কাপড় কাচতে ইত্যাদি পারতো।


 প্রশ্ন -ঘড়িওয়ালা মাকু কে তৈরি করেছিল কেন?

 উত্তর - মাস্টারমশাই এর সার্কাস পার্টিতে মাকু এবং নিজে খেলা দেখিয়ে অর্থ আয় করার জন্য মাকুকে তৈরি করেছিল।


 প্রশ্ন -মাকু কাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল?

 উত্তর -সার্কাসের জাদুকরের ভেল্ককি রাজকন্যাকে ।


প্রশ্ন- হাসি কান্না আমার কম্ম নয় কথাটি কার উদ্দেশ্যে কেন বলেছিল?

 উত্তর - ঘড়িওয়ালা মাকুর উদ্দেশ্যে কথাটি বলেছিল। কারণ তার বিদ্যা ফুরিয়ে গিয়েছিল ।



প্রশ্ন -মাকু গল্পে ঘড়িওয়ালা মাকুর কতদিনের জন্য চাবি দিয়েছিল?

 উত্তর -এক বছরের জন্য।


 প্রশ্ন -মাকুর চাবি ফুরাতে আর কতদিন বাকি ছিল ?

উত্তর- ১৫ দিন ।



প্রশ্ন -মাকুর চাবি কি দিয়ে ঘোরাতে হতো?

উত্তর- কান খুসকি দিয়ে চাবি ঘোরাতে হয়।


প্রশ্ন -মাকুর চাবিকোথায় ছিল?

 উত্তর- পিঠের মধ্যিখানে।


 প্রশ্ন- কেন মাকুর পিঠের মধ্যেখানে চাবি দেওয়া হয়েছিল?


 উত্তর- মাকু খুব দস‍্যি ছিল।  অন্য কোন স্থানছ এ দিলে টেনে খুলে দিত।  





           অধ্যায় ২ 


প্রশ্ন- মাকু কি পরীক্ষার প্রশ্নের জবাব দিতে পারতো?

 উত্তর  -পারত


 প্রশ্ন -"একটা আলপিন তুলতে সাহস পাচ্ছি না "-কথাটি কে কেন বলেছিল?

  উত্তর -কথাটি ঘড়িওয়াল বলেছিল?

কারণ ঘড়িওলা ছিল তখন ফেরারি ।



প্রশ্ন- সোনা টিয়াকে ঘড়ি ওয়ালা মাকুকে চিনতে করার জন্য কি বলে দিয়েছিল?

 অথবা মাকু দেখতে কেমন ছিল ?


উত্তর -সুন্দর লালচে কোঁকড়া চুল, ছাই রংয়ের চকচকে চোখ, আর নাকের ডগায় কালো তিল।


 প্রশ্ন- মাকুর গাঁয়ে টেপা সুইচ টা কোথায় ছিল?

 উত্তর -নাকের ডগায় কালো তিলের নিচে


 প্রশ্ন- সোনা টিয়ার মধ্যে মাকুকে প্রথম কে দেখেছিল ?

উত্তর -সোনা।


 প্রশ্ন -সোনা টিয়ার সঙ্গে মাকুর কোথায় দেখা হয়েছিল?

উত্তর- গাছের নিচে এক ছোট্ট নদীর ধারে ।


প্রশ্ন- মাকু গল্পে সং অধিকারী মশাইকে কেন খুঁজে বেড়াচ্ছিল ?

উত্তর -অধিকারী মহাশয় মাঠের ভাড়া এবং তাঁবু আর গ্যাস বাতির না দিয়ে পালিয়ে গেছে তাই খুঁজে বেড়াচ্ছিল ।


প্রশ্ন -তুমি এসে আমাদের  পার করে দাও-না। কথাটি কে কাকে বলেছিল ?

উত্তর -সোনা সং কে বলেছিল।


 প্রশ্ন-  নদীটা সোনা টিয়া কে নদী পার করে দিয়েছিল ?

উত্তর -মাকু ।


প্রশ্ন- বোনের মধ্যে খাবার কোথায় পাওয়া যেত?

 উত্তর -বটতলায় সরাইখানায়। 


প্রশ্ন মাকু গল্পে সোনার বয়স কত ?

উত্তর-৬ বছর ।




প্রশ্ন- মাকু গল্পের টিয়ার বয়স কত ?

উত্তর -পাঁচ বছর


             পরের প্রশ্নের উত্তর দেখুন এই লিংকে ক্লিক করে





Post a Comment (0)
Previous Post Next Post