প্রথম পরীক্ষার জন্য হ য ব র ল বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সুকুমার রায় ষষ্ঠ শ্রেণী

 




প্রথম পরীক্ষার জন্য

হ য ব র ল বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

 সুকুমার রায়

  ষষ্ঠ শ্রেণী 


                  

 প্রশ্ন  - হ য ব র ল গল্পটি কার লেখা?

 উত্তর - সুকুমার রায় ।


প্রশ্ন -গল্পটির নাম হ য ব র ল রাখা হয়েছে কেন?

 উত্তর- গল্পটির  কোন ধারাবাহিকতা খুঁজে পাওয়া যায় না। সবই এলোমেলো । তাই গল্পটির নাম রাখা হয়েছে।


 প্রশ্ন- কোথায় রুমালটা বেড়াল হয়ে গিয়েছিল?

 উত্তর -ঘাসের উপর ।


প্রশ্ন -লেখক এর রুমালটা দরকার হয়েছিল কেন ?


উত্তর -ঘাম মোছার জন্য।



 প্রশ্ন - রুমালটা কি হয়েছিল ?


উত্তর- বিড়াল


প্রশ্ন- রুমালটা কোথায় ছিল?


 উত্তর- ঘাসের উপর-


প্রশ্ন- রুমালটা ম্যাও করে কেন ?


উত্তর- কারণ রুমালটা বিড়াল হয়ে গিয়েছিল। 


                

প্রশ্ন- বিড়ালের ভাষায় চশমা কিভাবে লেখা হয়েছিল?

প্রশ্ন -বিড়াল কত সময়ে তিব্বত পৌঁছে যাওয়ার কথা বলেছিল ? 

উত্তর- সওয়া ঘন্টা।



 প্রশ্ন -গেছো দাদা কোথায় থাকেন?


 উত্তর- গাছে




 উত্তর - চন্দ্রবিন্দুর" চ" ,বেড়ালের তালব্য "শ" রুমালের "মা" নিয়ে হয় চশমা ।


প্রশ্ন- বিড়াল লেখক কে গরম লাগলে কোথায় যাওয়ার জন্য বলেছিল?


উত্তর- তিব্বত। 


প্রশ্ন- বিড়ালে ভাষায় তিব্বত যাওয়ার সিধে রাস্তাটি লেখ।

 উত্তর- প্রথমে কলকেতা , ডায়মন্ড হারবার রানাঘাট, তিব্বত।


 


উত্তর  বিড়াল লেখক কে বলেছিল।

 এখানে তিব্বত যাওয়ার রাস্তাটা কোন দিকে সেটা বলে দেবার  কর্মটাই বলা হয়েছে।


          

প্রশ্ন- গেছো দাদার সঙ্গে দেখা হবার সম্ভাবনা নেই কেন?


 উত্তর -কারণ তুমি যখন যাবে উলুবেড়ে  তখন তিনি থাকবেন মতিহারি।আর যদি

 মতিহাড়ি যাও তাহলে শুনবে তিনি আছেন রামকৃষ্ণপুর ।আবার সেখানে গেলে দেখা যাবে গেছেন কাশিমবাজার। তাই তার সঙ্গে দেখা হবার সম্ভাবনা নেই।


 প্রশ্ন- বিড়ালের পালিয়ে যাওয়ার ভঙ্গিমাটি লেখো।


 উত্তর-বিড়াল লেজ খাড়া করে বাগানের বেড়া টপকিয়ে ফ্যাচফ্যাচ করে হাসতে হাসতে পালিয়ে ছিল।


 প্রশ্ন- দাঁড় কাকের হাতে কি ছিল?


 উত্তর- শ্লেট -পেন্সিল


প্রশ্ন- দাঁড় কাকের হিসাবের সময় সাত দুগুনে চোদ্দোর নামে চার ।হাতে রইলো ----


 উত্তর  পেন্সিল।


প্রশ্ন - "তোমাদের দেশের সময়ের দাম নেই বুঝি"-কথাটি কে কাকে বলেছিল?


 উত্তর- কাক" লেখক কে বলেছিল ।


প্রশ্ন-" এমন সময় গাছের একটা পুকুর থেকে কি যেন একটা শুরু করে পিছলে মাটিতে নামল"- এখানে কি নামার কথা বলা হয়েছে?


 উত্তর- এখানে দেড় হাত লম্বা এক বুড়ো ,তার পা পর্যন্ত সবুজ রঙের দাড়ি, হাতে একটা হুকো,তাতে কলকে টোলকে কিছু ছিল না। আর মাথা ভর্তি টাক । আর টাকের উপর খড়ি দিয়ে লেখা এক বুড়োর কথা বলা হয়েছে। 



প্রশ্ন-লেখক কে বুড়োর দেখার ভঙ্গিমাটি লেখ। 


উত্তর- বুড়ো বনবন করে আট -দশ পাক  ঘুরে ফিরে দাঁড়ালো ।তারপর হুকোটাকে দূরবীনের মতো করে চোখের সামনে ধরে অনেকক্ষণ তার দিকে তাকালো। তারপর পকেট থেকে কয়েক খানা রঙিন কাঁচ বের করে তাই দিয়ে বারবার দেখতে থাকলো।


 প্রশ্ন- দর্জির ফিতে দিয়ে মাপবার সময় সব মাপ  ছাব্বিশ ইঞ্চি হয়েছিল কেন? 


উত্তর -ফিতে টাতে লেখা সব উঠে গিয়েছিল। শুধু ছাব্বিশ লেখাটা একটু পড়া যাচ্ছিল ।তাই সব মাপ  ছাব্বিশ হচ্ছিল।


                  

প্রশ্ন -বুড়ো লেখক এর ওজন কত হিসাব করেছিল?


 উত্তর -আড়াই সের।


প্রশ্ন -বুড়ো লেখক এর ওজন কিভাবে হিসাব করেছিল?


উত্তর- লেখকের গায়ে দুটো আঙ্গুল দিয়ে টিপে টিপে  ওজনের হিসাব করেছিল।


 প্রশ্ন বুড়ো লেখকের বয়স কত হিসাব করেছিল ?

উত্তর সাঁইত্রিশ।


প্রশ্ন-বুড়োদের বয়সের হিসাবটা কিভাবে করতো?


 উত্তর- ৪০ পার হলে বয়স ঘুরিয়ে দিত ৪১ বা ৪২ হতো না ।তখন ৩৯ ,৩৮, ৩৭ করে বয়স নামতে থাকে। এইভাবে ১০ পর্যন্ত নামে‌ তারপর আবার বাড়তে শুরু করে।


 প্রশ্ন - গল্পে বুড়োর বয়স কত বলেছিল?


 উত্তর -১৩ বছর ।


প্রশ্ন- বুড়োর গল্প বলতে শুরুর  আগের ঘটনাটি লেখ।


 উত্তর -হুকো দিয়ে টেকো মাথাটা চুলকোতে চুলকোতে  চোখ বুজে খানিকক্ষণ ভেবে নিয়েছিল। 


প্রশ্ন।- বুড়োর গল্পে মন্ত্রী কি খেয়ে ফেলেছিল?


 উত্তর- রাজকন্যার গুলি সুতো খেয়ে ফেলেছিল।


                    

 প্রশ্ন- কাকের বিজ্ঞাপনে ঠিকানাটি লেখ।


উত্তর-        শ্রী কাকেশ্বর কুচকুচে, 

              ৪১ নং গেছো বাজার 

                  ,কাগেয়া পটি 




প্রশ্ন-' "ফের যদি টেকো মাথা বলবি তো হুকো দিয়ে একবারে মেরে তোর শ্নেট ফাটিয়ে দেবো"- কথাটি কে কাকে বলেছিল ?


উত্তর -বুড়ো ,কাককে বলেছিল।


 প্রশ্ন -কাক শ্লেট খানা ঠকাস করে বুড়োর টাকের উপর ফেলে দিলে, বুড়ো কেমন করে কাঁদছিল?


 উত্তর -ছোটো ছেলের মতো ঠোট ফুলিয়ে "ওমা -- ও পিসি--- ও শিবুদা বলে হাত পা ছুড়ে কাঁদছিল।



 প্রশ্ন -কাক অংকের কোন কোন পদ্ধতিতে হিসাব করেছিল?


 উত্তর- ভগ্নাংশ এবং তৈরাশিক পদ্ধতি।


প্রশ্ন -আড়াই সের এর হিসাবটা কা কোন পদ্ধতিতে করেছে বলে লেখক কে মনে হয়েছিল?


উত্তর -ভগ্নাংশ পদ্ধতিতে।


প্রশ্ন- বুড়োর হিসাব করে দেয়ার জন্য কাককে বুড়ো কটা পয়সা দিয়েছিল ?


উত্তর -ছটা পয়সা।


প্রশ্ন পয়সা পেয়ে কাক কি করেছিল ?


উত্তর- মহা আনন্দে 'টাক ডুমাডুম টাক ডুমাডুম 'বলে শ্লেট বাজিয়ে নাচতে শুরু করেছিল।


Post a Comment (0)
Previous Post Next Post