Class 7 Geography দ্বিতীয় অধ্যায় | ভূপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় কিছু প্রশ্নবলী | WBBSE

 Class 7 Geography দ্বিতীয়  অধ্যায় | ভূপৃষ্ঠে কোনো স্থানের  অবস্থান নির্ণয় কিছু প্রশ্নবলী | WBBSE


(1) নিরক্ষরেখা কাকে বলে ?

উত্তর - উত্তর মেরু দক্ষিণ মেরু থেকে সমান দূরত্বে থাকা যে কাল্পনিক রেখাটি পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বৃত্তাকারে বেষ্টন করে আছে, তাকে নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা বলে এর মান ° ডিগ্রি

 

(2) উত্তর অক্ষরেখা ও দক্ষিণ অক্ষরেখা কাকে বলে?

উত্তর - পৃথিবীর মাঝখান দিয়ে প্রসারিত নিরক্ষরেখার মান ০° ডিগ্রি। নিরক্ষরেখার উত্তরের অক্ষরেখাগুলিকে উত্তর অক্ষরেখা বলে। আর নিরক্ষরেখার দক্ষিণের অক্ষরেখাগুলিকে দক্ষিণ অক্ষরেখা বলে। উত্তর ও দক্ষিণ মেরুবিন্দু পর্যন্ত উত্তরে ৮৯টি এবং দক্ষিণ ৮৯টি অক্ষরেখা কল্পনা করা হয়। ৯০-তম অক্ষরেখা দুটি উত্তর ও দক্ষিণ মেরুতে বিন্দুতে পরিণত হয়।

 

(3) নিরক্ষীয় তল কাকে বলে ?

উত্তর - নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে উত্তর দক্ষিণে এই দুটি গোলার্ধে ভাগ করে নিরক্ষরেখা পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু যে তলের সৃষ্টি করে, তাকে নিরক্ষীয় তল বলে নিরক্ষীয় তল মেরুরেখা উত্তর দক্ষিণ গোলার্ধে ৯০° করে দুটি সমকোণের সৃষ্টি হয়

 

(4) অক্ষরেখা দ্রাঘিমারেখার বৈশিষ্ট্যগুলির তুলনা করে দেখাও

উত্তর –

 

অক্ষরেখা

দ্রাঘিমারেখা

অক্ষরেখাগুলি পরস্পর সমান্তরাল

দ্রাঘিমারেখা সমান্তরাল নয় দ্রাঘিমারেখাগুলির দুটি | প্রান্ত সুমেরু কুমেরুতে মিলিত হয়েছে

নিরক্ষরেখার সাহায্যে উত্তর গোলার্ধ দক্ষিণ  গোলার্ধ স্থির করা হয়

মূলমধ্যরেখা ১৮০° দ্রাঘিমারেখার সাহায্যে পূর্ব পশ্চিম গোলার্ধ স্থির করা হয়

একই অক্ষরেখায় বিভিন্ন স্থানের স্থানীয় সময়ের পার্থক্য দেখা যায়

একই দ্রাঘিমরেখায় বিভিন্ন স্থানের স্থানীয় সময় পার্থক্য দেখা যায়

অক্ষাংশের সাহায্যে পৃথিবীর কোনো স্থানের স্থানীয় সময় নির্ণয় করা যায় না

দ্রাঘিমার সাহায্যে পৃথিবীর কোনো স্থানের স্থানীয় সময় নির্ণয় করা যায়

প্রতি ডিগ্রি অক্ষরেখার মধ্যে রৈখিক দূরত্ব সর্বত্র প্রায় একরকম হয়

যে-কোনো দুটি দ্রাঘিমারেখার মধ্যে রৈখিক দূরত্ব সর্বত্র সমান নয়

একই অক্ষরেখায় অবস্থিত সকল স্থানে একসঙ্গে সূর্যোদয়, মধ্যাহ্ন বা সূর্যাস্ত হয় না

একই দ্রাঘিমারেখায় অবস্থিত সকল স্থানে একইসময়ে সূর্যোদয়, মধ্যাহ্ন সূর্যাস্ত হয়

অক্ষাংশের মান যত বাড়ে অক্ষরেখার পরিধি তত কমে

দ্রাঘিমার মান বৃদ্ধি বা হ্রাসে দ্রাঘিমারেখার দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন হয় না

অক্ষরেখা কল্পিত রেখা একই অক্ষাংশে অবস্থিত সকল বিন্দুকে যুক্ত করে যে পূর্ণবৃত্ত উৎপন্ন হয়, তা অক্ষরেখা

দ্রাঘিমারেখাও কল্পিত রেখা দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত সকল বিন্দুকে যুক্ত করে যে অর্ধবৃত্ত উৎপন্ন হয়, তাকে দ্রাঘিমারেখা বলে

একই অক্ষরেখায় অবস্থিত সকল স্থানের অক্ষাংশ একরকম

একই দ্রাঘিমারেখায় সকল স্থানের দ্রাঘিমা একরকম

 

(5) কৌণিক দূরত্ব কাকে বলে ?

উত্তর - বৃত্তের পরিধিতে অবস্থিত কোনো দুই বিন্দুর সঙ্গে বৃত্তের কেন্দ্রকে যোগ করলে যে কোণ উৎপন্ন হয়, তাকে ওই দুই বিন্দুর কৌণিক দূরত্ব (Angular Distance) বলে। পৃথিবী একটি গোলক বলে জ্যামিতিক উপায়ে কৌণিক দূরত্ব মাপা হয়। কৌণিক দূরত্ব ডিগ্রি (০) দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

 

(6) একই দ্রাঘিমারেখায় অবস্থিত জায়গাগুলির স্থানীয় সময় এক হয় কেন?

উত্তর - পৃথিবীর আবর্তনের ফলে একই দ্রাঘিমারেখায় অবস্থিত সকল স্থানে একই সময়ে সূর্য মাথার ওপরে আসে মধ্যাহ্ন হয় এই মধ্যাহ্ন সময় অনুযায়ী ওই স্থানে অন্যান্য সময় স্থির করা সম্ভব হয় সুতরাং, কোনো স্থানের দ্রাঘিমারেখার ওপর সূর্যের অবস্থান অনুসারে যে সময় নির্ধারণ করা হয়, সেই সময়কালকে ওই স্থানের স্থানীয় সময় (Local Time) বলা হয় আবার, পূর্ব থেকে পশ্চিমে অথবা পশ্চিম থেকে পূর্বে যত অগ্রসর হওয়া যাবে স্থানীয় সময়ের পার্থক্য কিন্তু ততই লক্ষ করা যাবে তাই বলা যায়, একই দ্রাঘিমারেখায় অবস্থিত জায়গাগুলির স্থানীয় সময় এক হবে

 

(7) অক্ষাংশ কয় প্রকার ও কী কী ?

উত্তর - অক্ষাংশকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যেমন ঃ নিরক্ষরেখা থেকে সুমেরু পর্যন্ত স্থানের অক্ষাংশকে উত্তর অক্ষাংশ এবং নিরক্ষরেখা থেকে কুমেরু পর্যন্ত স্থানের অক্ষাংশকে দক্ষিণ অক্ষাংশ বলে। আবার, নিরক্ষরেখার নিকটবর্তী স্থানসমূহের অক্ষাংশকে (০o-৩০°) নিম্ন অক্ষাংশ, মেরুর নিকটবর্তী স্থানসমূহের অক্ষাংশকে (৬০°-৯০°) উচ্চ অক্ষাংশ এবং মধ্যবর্তী স্থানসমূহের অক্ষাংশকে (৩০°-৬০°) মধ্য অক্ষাংশ বলে।

 

(8) পৃথিবীর কোন্ দিকে গেলে সময় এগিয়ে যায় এবং কেন?

উত্তর - পৃথিবীর আকৃতি গোলাকার এবং পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ক্রমাগত আবর্তন করছে এর ফলে পৃথিবীর প্রত্যেক স্থানে একই সময়ে সূর্যোদয়, মধ্যাহ্ন সন্ধ্যা হয় না সুতরাং, যখন কোনো স্থানে সূর্যোদয় হচ্ছে ঠিক তখন অপর কোনো স্থানে মধ্যাহ্ন হচ্ছে আবার অপর কোনো স্থানে হয়তো সূর্য অস্ত যাচ্ছে তাই বলা যায়, পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করার ফলে পশ্চিম দিকের স্থান অপেক্ষা পূর্বদিকে অবস্থিত স্থানে সূর্যোদয়, মধ্যাহ্ন সূর্যাস্ত আগে হয় অর্থাৎ, সময় ক্রমশ পূর্বদিকে এগিয়ে যায়

 

(9) কোন্ যন্ত্রের সাহায্যে কীভাবে সূর্যের সর্বোচ্চ উন্নতি জানা যায় ?

উত্তর - সেক্সট্যান্ট নামক যন্ত্রের সাহায্যে সূর্যের সর্বোচ্চ উন্নতি বা উচ্চতা জানা যায়। সেক্সট্যান্ট যন্ত্রের মধ্যে একটি দূরবীক্ষণ যন্ত্র বসানো থাকে। যন্ত্রটিকে উত্তর দিক করে রাতেরবেলায় ভূমিতলের অনুভূমিক করে রেখে আস্তে আস্তে ওপরে তুলে দূরবীনটি দিয়ে ধ্রুবতারাকে দেখা যাবে।

 

(10) নিরক্ষরেখাকে মহাবৃত্ত বলা হয় কেন ?

উত্তর - অক্ষরেখাগুলি এক-একটি পূর্ণবৃত্ত। ভূপৃষ্ঠে কাল্পনিক অক্ষরেখাগুলির মধ্যে সবচেয়ে বড়ো বৃত্ত হল নিরক্ষবৃত্ত। এই বৃত্তটির কেন্দ্র পৃথিবীর কেন্দ্রে অবস্থিত। পৃথিবীতে এর থেকে বড়ো বৃত্ত আঁকা সম্ভব নয়, তাই এই বৃত্তকে মহাবৃত্ত বলা হয়।

 

(11) মেরুবিন্দু কাকে বলে ?

উত্তর - পৃথিবীর মেরুরেখার দুই প্রান্তকে মেরুবিন্দু বলে। ধ্রুবতারার দিকে মেরুবিন্দুকে উত্তর মেরুবিন্দু বা সুমেরু এবং এর বিপরীত দিকের মেরুবিন্দুকে দক্ষিণ মেরুবিন্দু বা কুমেরু বলে। এর মান ৯০° ডিগ্রি উত্তর বা দক্ষিণ।

 

(12) অক্ষরেখা কাকে বলে ?

উত্তর - নিরক্ষরেখা থেকে উত্তরে বা দক্ষিণে যে কাল্পনিক রেখা নিরক্ষরেখার সমান্তরালভাবে পৃথিবীর পূর্বদিক থেকে পশ্চিমদিকে ১° ডিগ্রি অন্তর যে ৮৯টি পরস্পর সমান্তরাল রেখাবৃত্ত কল্পনা করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকটিকে অক্ষরখা (Parallels of Latitude) বলে। অক্ষরেখার বৃত্তগুলি মেরুর দিকে ক্রমশ ছোটো ছোটো হতে থাকে। অক্ষরেখা ডিগ্রিতে (০°) পরিমাপ করা হয়।

 

(13) অক্ষাংশ কাকে বলে?

উত্তর - নিরক্ষরেখা থেকে উত্তরে বা দক্ষিণে অবস্থিত কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্বকে সেই স্থানের অক্ষাংশ (Latitude) বলে। নিরক্ষরেখা থেকে উত্তর বা দক্ষিণ দিকে অক্ষাংশ ক্রমশ বাড়তে বাড়তে উত্তর মেরু বা দক্ষিণ মেরুতে (৯০° উঃ ও দঃ) শেষ হয়। অক্ষাংশকে ডিগ্রি (°), মিনিট() ও সেকেন্ড (“) প্রকাশ করা হয়। যেমন ঃ

 

(14) দ্রাঘিমারেখাগুলির মধ্যে পারস্পরিক দূরত্ব কত?

উত্তর - প্রতিটি দ্রাঘিমারেখাই এক-একটি অর্ধবৃত্ত, কিন্তু এগুলি পরস্পরের সমান্তরাল নয়। তাই দ্রাঘিমারেখাগুলির মধ্যে পারস্পরিক দূরত্ব সব জায়গায় সমান হয় না। ১° অন্তর দুটি দ্রাঘিমারেখার মধ্যে রৈখিক দূরত্ব নিরক্ষরেখায় ১১১.১ কিমি, কর্কটক্রান্তি রেখা ও মকরক্রান্তিরেখাতে ১০২.৪ কিমি, সুমেরু ও কুমেরু বৃত্তে ৪৪.৮ কিমি হয়। দুই মেরু বিন্দুতে এরা পরস্পরের সঙ্গে মিশে যায়।

 

(15) কর্কটক্রান্তি রেখা কাকে বলে?

উত্তর - নিরক্ষরেখা ২৩/১ ডিগ্রি উত্তর কৌণিক দূরত্বে অবস্থিত উত্তর গোলার্ধের অক্ষরেখাকে কর্কটক্রান্তি রেখা (Tropic of Cancer) বলে। আর,

 

(16) GPS কী কী কাজ করে

GPS-এর কাজ ঃ GPS যেসব কাজগুলি করে সেগুলি হলঃ (১) এই পদ্ধতির সাহায্যে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করা যায়। (২) সময় নির্ধারণ করা যায়। (৩) নৌ-পরিচালন ব্যবস্থায় উপযুক্ত। (৪) মানচিত্র অঙ্কনে সাহায্য করে। (৫) ট্রেকিং-এ সাহায্য করে।

এ ছাড়া সেলফোন-প্রযুক্তি, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ত্রাণ-পরিসেবা, ভূকম্পে পৃথিবীর চ্যুতির মাপ নেওয়া ইত্যাদি ক্ষেত্রে GPS প্রভূত সাহায্য করে।

 

(17) মকরক্রান্তি রেখা কাকে বলে?

নিরক্ষরেখার দক্ষিণে ২৩/২° ডিগ্রি দক্ষিণ কৌণিক দূরত্বে অবস্থিত দক্ষিণ গোলার্ধের অক্ষরেখাকে মকরক্রান্তি রেখা ( Tropic of Capricorn) বলে।

 

(18) সুমেরু বৃত্ত ও কুমেরু বৃত্ত কাকে বলে?

উত্তর - নিরক্ষরেখার উত্তরে উত্তর গোলার্ধের ৬৬১/২°উত্তর অক্ষরেখাকে সুমেরু বৃত্ত (Arctic Circle) বলে। আর নিরক্ষরেখার দক্ষিণে দক্ষিণ গোলার্ধের ৬৬১/২°দক্ষিণ অক্ষরেখাকে কুমেরু বৃত্ত ( Antarctic Circle) বলে।

 

(19) দ্রাঘিমারেখা কাকে বলে ?

উত্তর - ভূপৃষ্ঠের ওপর দিয়ে যেসব কল্পিত অর্ধবৃত্তাকার রেখা সমাক্ষরেখাগুলিকে ছেদ করে উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরুবিন্দু পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে, তাদের বলা হয় দ্রাঘিমারেখা।

 

(20) মূলমধ্যরেখা কাকে বলে?

উত্তর - কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করতে হলে নিরক্ষরেখার সঙ্গে সঙ্গে একটি মধ্যরেখাকে (দ্রাঘিমারেখা) প্রধান মধ্যরেখা হিসেবে (০°) ধরা হয়। গ্রেটার লন্ডনের রয়্যাল গ্রিনিচ শহরের ওপর দিয়ে যে কল্পিত মধ্যরেখা উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত হয়েছে, তাকে মূলমধ্যরেখা ( 0 ) ( Prime Meridian) বলে।

 

(21) প্রমাণ সময় কাকে বলে ?

উত্তর - বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন প্রকার স্থানীয় সময় হলে সরকারি কাজকর্ম পরিচালনায় বিশেষ অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এই অসুবিধা দূর করার জন্য দেশের মাঝামাঝি অবস্থিত কোনো স্থানের স্থানীয় সময়কে দেশের প্রমাণ সময় বলে। ৮২°৩০ পূর্ব দ্রাঘিমায় অবস্থিত স্থানের স্থানীয় সময়কে সমগ্র ভারতের প্রমাণ সময় ধরা হয়।

 

(22) কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়ের প্রয়োজনীয়তা হয় কেন ?

উত্তর - অসীম আকাশে ও অন্তহীন সমুদ্রে অসংখ্য উড়োজাহাজ ও জাহাজ ভাসে। পাইলট বা ক্যাপ্টেনের সঙ্গে ম্যাপ থাকে। ন্যাপ দেখে তাঁরা বুঝতে পারেন গন্তব্যস্থলে যেতে তাঁদের আরও কতটা পথ অতিক্রম করতে হবে। যেমন ঃ কোনো জাহাজ বিপদাপন্ন হলে ক্যাপ্টেন বেতার মারফত অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ জানিয়ে সাহায্য প্রার্থনা করেন। উদ্ধারকারী জাহাজ সেই অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশের মাধ্যমেই বুঝতে পারেন বিপদাপন্ন জাহাজটির অবস্থান।

 

(23) GPS কাকে বলে? GPS-এর ব্যবহার ও কী কী কাজ করে আলোচনা করো।

উত্তর - পৃথিবীর যে-কোনো জায়গার অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমা জানার জন্য একটি অত্যাধুনিক ব্যবস্থা হল GPS বা Global Positioning System (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম)।

 

(24) GPS-এর ব্যবহার কী কী

পৃথিবীর কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে এই ব্যবস্থা কার্যকরী হয়। এখন তো জাহাজে, বিমানে, আধুনিক গাড়ি, দামি মোবাইল ফোনে GPS ব্যবস্থা থাকে। বর্তমানে GPS উপগ্রহ ব্যবস্থা কার্যকর না হলেও আমেরিকার NAYSTAR উপগ্রহ দ্বারা কার্য চলে।


<< Read More >>

 

Class 7 All Subject Solution >>

Click Here

 

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post