Pather panchali question about 1st examination part 1

 



       অষ্টম শ্রেণী 

"পথের পাঁচালী"

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় 

প্রশ্ন উত্তর (ছোট প্রশ্ন)

প্রশ্ন- সরস্বতী পূজার বৈকালে গ্রামের বাহিরের মাঠে কি পাখি দেখতে সকলে বাহির হইয়াছিল?

 উত্তর- নীলকন্ঠপাখি।


 প্রশ্ন- কুঠির মাঠ দেখতে যাওয়ার পথে কি দেখে অপু সবথেকে বেশি অবাক হয়েছিল?


 উত্তর -খরগোশ।


 প্রশ্ন- আলখুশি কি?


 উত্তর -বনে জঙ্গলে গজিয়ে ওঠা এক ধরনের গাছ। শুঁয়ো ফুটে গেলে জ্বালা করে । হাতে গায়ে পায়ে লাগলে চুলকানি হয় । ফোঁসকা পড়ে ।


প্রশ্ন -অপুর চেহারার বর্ণনা দাও।

 উত্তর- ফুটফুটে সুন্দর ছিপ ছিপে চেহারা।‌বয়স ৬-৭বছর।


প্রশ্ন - অপুর বয়স কত?


 উত্তর ৬-৭ বছর


 প্রশ্ন- অপুর বাবার নাম কি?


 উত্তর- হরিহর চক্রবর্তী।


 প্রশ্ন -"ও হল খরগোশ ,খোকা খরগোশ । কে কাকে বলেছিল ?


উত্তর- নবীন পালিত অপু কে বলেছিল ।


প্রশ্ন -অপু খরগোশের ছবি কোন বইয়ে দেখেছিল ?

উত্তর -বর্ণ পরিচয় বইয়ে।


প্রশ্ন-" এই দেখো এখন, বাবলা গাছে এক্ষুনি এসে বসবে ।এখানে কি বসার কথা বলা হয়েছে ?


উত্তর- নীলকন্ঠ পাখি।


 প্রশ্ন- আঙ্গুল দিযয়া দেখিয়া বলিত"" মা ঐদিকে কি সেই কুঠি "?কোন কুঠির কথা বলা হয়েছে?

 উত্তর সাহেবদের কুঠি কথা বলা হয়েছে।

   


                দুই অধ্যায়

প্রশ্ন -গল্পে দুর্গার বয়স কত?


 উত্তর ১০-১১ বছর 


প্রশ্ন- দুর্গার চেহারার বর্ণনা দাও।


 উত্তর -গড়ন পাতলা পাতলা। বেশি ফর্সা নয়, একটু চাপা ধরনের ।হাতে কাঁচের চুরি পরে। চুল প্রায়ই রুক্ষ সূক্ষ্ম থাকে। চোখ গুলি ডাগর ডাগর।


প্রশ্ন -তুই এতগুলো খাবি দিদি ।

এখানে কে কাকে কি খাবার কথা বলা বলেছে?


 উত্তর- অপু দুর্গাকে এ কথা বলেছিল ।

এখানে কচি আম খাওয়ার কথা বলা হয়েছে। 

প্রশ্ন -গল্পে নীলমণি রায়ের পরিচয় দাও ।

উত্তর -হরিহর রায়ের ঞ্জাতি-ভ্রাতা ছিলেন নীলমণি রায়। তিনি গত 10 বছর মারা গেছেন। তার স্ত্রী পুত্র কন্যা লইয়া পিত্রালয়ে বসবাস করিতেছেন।


 প্রশ্ন-" ও সন্ন, এত বেলা করে এলে কি বাঁচে? কথাটি কে কাকে বলেছে?

 

উত্তর -সর্বজয়া, তার গোয়ালিনী কে বলেছে।

 


প্রশ্ন-" মুখটা মুছে ফেল না বাঁদর, কেন দুর্গা অপুকে মুখ মুছে ফেলতে বলেছিল?

উত্তর- কারণ অপুর মুখে নুন লেগেছিল।


 প্রশ্ন -"হরিহর কাজ সারিয়া বাড়ি ফিরল"- এখানে হরিহর কোথায় কি কাজ করতো? 


উত্তর -হরিহর গ্রামের অন্নদা রায়ের বাড়িতে গোমস্তার কাজ করতো। 



               তৃতীয় অধ্যায় ।


অপু- কখন মহাভারত পাঠ শুনতো?

 উত্তর আহারাদির পর দুপুরবেলায় ।


অপুর মহাভারত পাঠ শোনার পরিবেশের বর্ণনা দাও

 উত্তর-দুপুরবেলায় আহারাদির পর তাহার মা কখনো কখনো জানলার ধারে আঁচল পাতিয়া শুয়ে ছেঁড়া কাশিদাসী রাম মহাভারত খানা সুর করিয়া পড়িতেন। বাড়ির ধারে নারকেল গাছটাকে শঙ্খচিল ডাকিত।অপু মায়ের নিকটে বসিয়া হাতে লেখা লিখিত লিখিতে মায়ের মুখের মহাভারত পড়া শুনতো।



 প্রশ্ন- মহাভারতে কোন চরিত্র অপুর কাছে কৃপার পাত্র ছিল? 

উত্তর -কর্ণের চরিত্র ।


প্রশ্ন- কেন কর্ণের চরিত্র সবচেয়ে বেশি ভালো লাগতো?

 উত্তর- মহাভারতের সমস্ত চরিত্রের মধ্যে কর্ণের চরিত্র বড়ো ভালো লাগত।

ইহার কারণ কর্ণের উপর তাহার কেমন একটা মমতা হয়। রথের চাকা মাটিতে পুঁতিয়া গিয়াছে – এক হাতে প্রাণপণে সেই চাকা হইতে টানিয়া তুলিবার চেষ্টা করিতেছেন সেই নিরস্ত্র, অসহায় বিপন্ন, কর্ণের অনুরোধ মিনতি উপেক্ষা করিয়া অর্জুন তির ছুড়িয়া তাঁহাকে মারিয়া ফেলিলেন! কর্ণকে অর্জুন খুব অন্যায় ভাবে মেরেছে। এরকম মনোভাব তার মনের মধ্যে জন্মেছিল। 



প্রশ্ন- মহাভারতে যুদ্ধ কতদিন হয়েছিল ?


উত্তর -১৮ দিন (অষ্টাদশ দিবস)।


 প্রশ্ন -"এদিকে সরে আয়, নোলক পরিয়ে দি। কে কাকে কিসের নোলক পরানো কথা বলেছিল ?


উত্তর দুর্গা অপুকে ওড়কলমি ফুলের নোলক পরিয়ে দেওয়ার কথা বলেছিল।


প্রশ্ন-ভুবন মুখার্জির সংসারে কর্ত্রী কে ছিলেন?

উত্তর -ভুবন মুখার্জির সেজ ভাইয়ের বিধবার স্ত্রী।


প্রশ্ন-" যেমন মা তেমনি ছা "-কথাটি কে কাদের উদ্দেশ্যে বলেছিল?


উত্তর- ভুবন মুখুজ্জে বাড়ির সেজ বউ অপু এবং দুর্গার উদ্দেশ্যে কথাটি বলেছিল।


প্রশ্ন-রথের কতদিন আছে রে দিদি?

কি উদ্দেশ্যে অপু প্রশ্নটি করেছিল?

উত্তর- রথের দিন অপু বাবার কাছ থেকে চারটে পয়সা নিয়ে, সেই চার পয়সা দুই ভাই বোনে দুই পয়সা দুই পয়সা করে ভাগ করে নিয়ে চিনিবাস কিনে খাবে।



প্রশ্ন দ্বিতীয় পর্ব দেখুন





Post a Comment (0)
Previous Post Next Post