ব্যোমযাত্রীর ডায়রি
১পাতা
১) ব্যোমযাত্রীর ডায়রি গল্পটি কার লেখা?
উত্তর- সত্যজিৎ রায়
২)প্রফেসর ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কুর ডাইরিটা লেখক কোথা থেকে পেয়েছিলেন?
উত্তর-তারক চাটুজ্জোর কাছ থেকে।
৩) তারক বাবুর লেখাগুলোর জন্য লেখক কত টাকা করে দিতেন ?
উত্তর-পাঁচ-দশ টাকা করে দিতেন।
৪) প্রফেসর শঙ্কুর বছর পনেরো নিরুদ্দেশ সময়কাল কত ছিল?
উত্তর-বছর পনেরো।
৫) প্রফেসর শঙ্কুছিলেন-
ডাক্তার/ উকিল/ বৈজ্ঞানিক
উত্তর- বৈজ্ঞানিক
৬) " ব্যাপার তো একটাই।"-কোন ব্যাপারটার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর- বছরখানেক আগে একটা উল্কাখণ্ড সুন্দবনের মাথারিয়া অঞ্চলে এসে পড়েছিল।সেই ব্যাপারটার কথা বলা হয়েছে।
৭) কাগজে উল্কাখণ্ডের ছবি দেখে লেখক এর কি মনে হয়েছিল।
উত্তর- কাগজে ছবি দেখে একটা কালো মড়ার খুলি বলে মনে হয়েছিল।
৮)তারকবাবু সুন্দবনের মাথারিয়া অঞ্চলে কেন গিয়েছিলেন?
উত্তর-বাঘছালের সন্ধানে।
২পাতা
৯)তারকবাবু সুন্দবনের মাথারিয়া অঞ্চল থেকে কি নিয়ে এসেছিলেন ?
উতর ;গোসাপের ছাল ।
১০)প্রফেসর শঙ্কুর খাতাটা কোথা থেকে পেয়েছিলেন?
উত্তর- পাথরটা পড়ায় একটা গর্ত হয়েছিল।সেই‘গর্তের ঠিক মধ্যিখানে।
১২)লেখক তারক চ্যাটুর্জেকে ডায়রির জন্য কত টাকা দিয়েছিলেন,?
উত্তর- কুড়িটা টাকা।
১৩)"হাতের কাঁপুনিতে খাতাটা মাটিতে পড়ে গেল"। কেন হাতের কাঁপুনি শুরু হয়েছিল?
উত্তর - তারক চ্যাটার্জির কাছ থেকে পাওয়া ডাইরিটার বারবার রং বদল হচ্ছিল ।তাই লেখক কাঁপতে শুরু করেছিলেন।
৩পাতা
১৪) প্রফেসর শঙ্কুর খাতার কাগজ গুলো কেমন ছিল?
উত্তর -রাবারের মতো।
১৫) প্রহ্লাদ কত বছর লেখকের সঙ্গে আছেন উত্তর -২৭ বছর।
১৬)শঙ্কু প্রহ্লাদকে কেমন ভাবে শিক্ষা দিয়েছিলেন?
উত্তর-লেখক Snuff-gun বা নস্যাস্ত্র
ওপর পরীক্ষা করেছিলেন।। এখন এগারোটা। ওর হাঁচি এখনও থামেনি। আমার হিসাব যদি ঠিক হয় তো তেত্রিশ ঘণ্টার আগে ও হাঁচি থামবে না।
পরের পর্ব 2দেখুন এই লিংকে ক্লিক করে