দাঁড়াও (Darao) অনুশীলনী প্রশ্ন উত্তর | Class 8 | WBBSE
দাঁড়াও
নামকরণ
নামকরণযখন বিষয়কেন্দ্রিক হয়ে ওঠে, তখনসাহিত্যের নামকরণ-এর মধ্যদিয়ে বিষয়বস্তুর গভীরে সরাসরি প্রবেশকরা সম্ভব হয়।বিষয়কেন্দ্রিক নামকরণ তখনই আরােসার্থক হয়ে ওঠে, যখনসেই নামকরণ হয় ব্যঞ্জনাবাহী। কবিশক্তি চট্টোপাধ্যায় আলােচ্য কবিতাটির নাম রেখেছেন ‘দাঁড়াও। নামকরণকরার ক্ষেত্রে যে-বিষয়গুলি বিবেচ্য, কাহিনির ব্যঞ্জনাধর্মিতা তাদের মধ্যে একটি, যেটি প্রদত্ত কবিতার ক্ষেত্রে প্রযুক্তহয়েছে। কবিতাটিরকাহিনির দিকে নজর দিলেদেখা যায়, অবক্ষয়ী সমাজেজীবন-যন্ত্রণায় ক্ষতবিক্ষত হয়ে মানুষ অসহায়হয়ে পড়েছে। সুতরাং, মানুষ হয়ে মানুষের ওপরঅত্যাচার-উৎপীড়ন না-চালিয়ে মানুষেরপাশে দাঁড়ানাে উচিত বলে কবিরধারণাপকবিতাটির মূল বিষয় হল—মানুষ অসহায় হয়েকাঁদছে। ফলেমনুষ্যত্ব ও বিবেকবােধসম্পন্ন মানুষসেই অসহায় ক্রন্দনরত মানুষেরপাশে এসে দাঁড়াক।সমগ্র কবিতাটির বক্তব্য-বিষয়ে মানুষের পাশেদাঁড়ানাের বিষয়টিতে কবি বেশি জোরদিয়েছেন। কারণ, যেভাবেই হােক এসে দাঁড়াওভেসে দাঁড়াও এবং ভালােবেসে দাঁড়াও”—মানুষের পাশে দাঁড়ানাের এটিএকটি আকুল আবেদন।তাই কবিতাটির নামকরণ ‘দাঁড়াও’ অত্যন্ত সুপ্রযুক্ত ও সার্থক হয়েছে।
১.১ শক্তিচট্টোপাধ্যায়কোথায়জন্মগ্রহণকরেছিলেন?
উত্তর - শক্তি চট্টোপাধ্যায় দক্ষিণচব্বিশ পরগনার বহড় গ্রামেজন্মগ্রহণ করেছিলেন।
১.২ তাঁরলেখাএকটিউপন্যাসেরনামলেখাে।
উত্তর - তাঁর লেখা একটিউপন্যাসের নাম হল- ‘অবনীবাড়ি আছাে?”
২. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
২.১‘মতাে’ শব্দব্যবহারকরাহয়কখন? তােমারযুক্তিরপক্ষেদুটিউদাহরণদাও।
উত্তর - দুটি বিষম বস্তুরসঙ্গে তুলনা বােঝাতে বাসাদৃশ্য কিংবা বৈসাদৃশ্য কল্পনাকরতে ‘মতাে’ শব্দ ব্যবহারকরা হয়। যেমনকারাে চোখ কোনাে কারণেখুব লাল হলে সেইলাল ভাবের সঙ্গে রক্তেরতুলনা করে বলা হয়- ‘চোখটা রক্তের মতাে লাল। আবারকখনাে কখনাে ‘রক্তজবা’-রসঙ্গে তুলনা করে বলাহয়—চোখটা রক্তজবার মতােলাল। সাধারণতগানে। ওকবিতায় এই ধরনের তুলনাবেশি পাওয়া যায়।
আমাদেরপাঠ্য কবি জীবনানন্দ দাশের‘পাড়াগাঁর দু-পহর ভালোবাসি’ কবিতা থেকে উদাহরণ দিয়েবলা যায়—“নকশাপেড়ে শাড়িখানামেয়েটির রৌদ্রের ভিতর/হলুদ পাতারমতাে সরে যায়” কবিএখানে রৌদ্রের ভিতর মেয়েটির শাড়িরসঙ্গে জীর্ণ, হলুদ পাতারতুলনা করে ‘মতাে’ শব্দটিব্যবহার করেছেন।
২.২ কবিপাখিরমতােপাশেদাঁড়াতেবলছেনকেন?
উত্তর - কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়: জীবনকে কঠিন বাস্তবের মাটিথেকে দেখেছেন। তিনিবলেছেন, মানুষ বড়াে অসহায়, বড়াে একা। ফলেতিনি বিচ্ছিন্নতাবাদী এবং আত্মকেন্দ্রিক মানসিকতাকেপরিত্যাগ করে মানুষকে মানুষেরপাশে দাঁড়ান্নোর আহ্বান জানিয়েছেন।অন্যদিকে পাখির আছে স্বাধীনতা, গতিবেগ ও চঞ্চলতা।পাখিদের মধ্যে আত্মকেন্দ্রিকতা বাবিচ্ছিন্নতাবাদী মনােভাব নেই। নেইসামাজিক জটিলতার স্পর্শ। তাইকবি পাখির মতাে মানুষকেমানুষের পাশে এসে দাঁড়াতেবলেছেন।
২.৩ ‘মানুষইফাঁদপাতছে'—কবিএকথাকেনবলেছেন? ‘মানুষ’ শব্দেরসঙ্গে‘ই’ ধ্বনিযােগকরেছেনকেনতােমারকীমনেহয়?
উত্তর - সমাজসচেতন কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়বুর্জোয়া উদারনীতিবাদ এবং সমাজের বিকৃতিও ব্যভিচার দেখে বিক্ষুদ্ধ হয়েউঠেছেন। এইসমাজের জটিল আবর্তে পড়েমানুষের মধ্যে থেকে মনুষ্যত্ববােধযেন হারিয়ে যেতে বসেছে।একে অপরকে আক্রমণ করারজন্য, ঠকাবার জন্য মানুষযেন জাল পেতে আছে। তাইকবি এখানে বলেছেন—“মানুষইফাঁদ পাতছে”। ➡️‘মানুষ’ শব্দের সঙ্গে‘ই’ ধ্বনি যােগ করেমানুষকেই বিশেষায়িত করতে চেয়েছেন কবি। এইপৃথিবীতে মানুষ হল শ্রেষ্ঠজীব। মানুষেরমধ্যে দয়া-মায়া, ভদ্রতানম্রতা, পারস্পরিক সাহায্য-সহানুভূতি ইত্যাদির প্রকাশ লক্ষ করাযায়। আবারএই মানুষই মানুষকে ঠকায়, শােষণ করে, খুন করে। মানুষেরপ্রতি মানুষের বর্বরতার কথা জোর দিয়েবােঝাতেই কবি ‘ই’ ধ্বনিটিযােগ করেছেন।
২.৪ তােমারমতােমনেপড়ছে’ –এইপঙক্তিরঅন্তর্নিহিতঅর্থকী?
উত্তর - আলােচ্য পঙক্তিটির মাধ্যমে কবি মানুষের অসহায়তারকথাটিকে প্রকাশ করতে চেয়েছেন। অবক্ষয়ীসমাজে মানুষ বড়াে একলাহয়ে পড়েছে। মানুষেরওপর শােষণ-পীড়ন চালাচ্ছেআরেক দল মানুষ।সামাজিক বিকৃতি ও ব্যভিচারযেন মানুষকে গ্রাস করে ফেলেছে। মানুষক্রমশ বিচ্ছিন্নতাবাদী ও আত্মকেন্দ্রিক হয়েপড়ছে। অথচ, এই মানুষেরই মধ্যেই আছে বহুসদগুণের সমাবেশ। তাইকবি বলেছেন, “তােমার মতাে মনেপড়ছে”। অর্থাৎ, মানুষের মধ্যে যে-সমস্তসদগুণগুলি আছে—সেই গুণগুলিরইবহিঃপ্রকাশ কামনা করছেন কবি।
২.৫ “এসেদাঁড়াওভেসেদাঁড়াওএবংভালােবেসেদাঁড়াও”– এইপঙক্তিটিরবিশেষত্বকোথায়? এইধরনেরদুটিবাক্যতুমিতৈরিকরাে।
উত্তর - আলােচ্য পৃঙক্তিটির বিশেষত্ব নানাভাবে লক্ষণীয়।প্রথমত, ‘এসে,ভেসে’, ‘বেসে’—তিনটিই অসমাপিকাক্রিয়াপদ সম্পূর্ণ বাক্যটি তিনটি অসমাপিকা ক্রিয়াপদদ্বারা গঠিত। দ্বিতীয়ত, শব্দগুলির মধ্যে একটি ছন্দগতমিল লক্ষ করা যায়। পরপর দুই মাত্রার শব্দবসিয়ে আলাদা ধ্বনি ঝংকারসৃষ্টি করা হয়েছে।তৃতীয়ত, ‘এ’-কার-সহ‘স’ অক্ষরটি তিনবার বসে বৃত্ত্যনুপ্রাসঅলংকার সৃষ্টি করেছে।
এমন ধরনের দুটি বাক্যহল— (ক) দিয়ে থুয়েতুমি খেয়ে নাও।(খ) হেঁটে যাওছুটে যাও তারপর জুযাও।
৩. “মানুষ বড়ােকাঁদছে”—কীকারণেকবিএইকথাবলেছেন?
উত্তর - সমগ্র পৃথিবী জুড়েইচলছে ক্ষমতার রাজনীতি। ফলেরাজনীতি, অর্থনীতি ও ক্ষমতায়নের খেলায়সময়ও অস্থির। দু-দুটো বিশ্বযুদ্ধ, ঠান্ডালড়াই, বিচ্ছিন্নতাবাদ, উগ্রপন্থী মানসিকতা মানুষকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে।সমাজমনস্ক কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়জীবনকে দেখেছেন কঠিন বাস্তবের মাটিথেকে। সেহেতুসমাজের বিকৃতি ও ব্যভিচারদেখে কবি মর্মাহত।সমাজের জটিল আবর্তে পড়েমানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। এরইমধ্যে স্বার্থান্বেষী মানুষরা মেতে উঠেছে অত্যাচারও উৎপীড়নের খেলায় । তারাবিচ্ছিন্ন ও আত্মকেন্দ্রিক হয়েজীবন যন্ত্রণায় ক্ষতবিক্ষত হয়ে পড়ছে।এই সমস্ত মানুষদের জন্যকবি খুবই মর্মাহত হয়েছেন। তাইতিনি মানুষেরই কাছে। মানুষেরকান্নার কথাকে তুলে ধরেছেন।
৪.“মানুষ বড়ােএকলা, তুমিতাহারপাশেএসেদাঁড়াও”।এইপঙক্তিটিকেতিনবারব্যবহারকরারকারণকীহতেপারেবলেতােমারমনেহয়?
উত্তর - আলােচ্য পঙক্তিটিকে সমগ্র কবিতায় তিনবারব্যবহার করে কবি দুটিবিষয়কে তীব্রতর করে তােলার চেষ্টাকরেছেন। একটিহল ‘মানুষ বড়াে একলাএবং দ্বিতীয়টি হল ‘তুমি তাহারপাশে এসে দাঁড়াও।অর্থাৎ, মানুষের অসহায়তা, একাকিত্ব এবং মানুষের দ্বারাইসেগুলি নিরাময় করার প্রচেষ্টাকে সমগ্রকবিতায় তুলে ধরা হয়েছে। তাইআলােচ্য বাক্যটিকে তিনটি অনুচ্ছেদে তিনবারব্যবহার করে কবি তাঁরবক্তব্যকে খুব জোরালাে, স্পষ্টতরও প্রবলতর করার চেষ্টা করেছেন।
৫. কবিতাটির নাম‘দাঁড়াও' কতটাসার্থক? কবিতাটিরনাম‘মানুষবড়ােকাঁদছে’ হতেপারেকিতােমারউত্তরেরক্ষেত্রেযুক্তিদাও।
উত্তর - নামকরণ যখন বিষয়কেন্দ্রিকহয়ে ওঠে, তখন সাহিত্যেরনামকরণ-এর মধ্য দিয়েবিষয়বস্তুর গভীরে সরাসরি প্রবেশকরা সম্ভব হয়।বিষয়কেন্দ্রিক নামকরণ তখনই আরােসার্থক হয়ে ওঠে, যখনসেই নামকরণ হয় ব্যঞ্জনাবাহী। কবিশক্তি চট্টোপাধ্যায় আলােচ্য কবিতাটির নাম রেখেছেন ‘দাঁড়াও। নামকরণকরার ক্ষেত্রে যে-বিষয়গুলি বিবেচ্য, কাহিনির ব্যঞ্জনাধর্মিতা তাদের মধ্যে একটি, যেটি প্রদত্ত কবিতার ক্ষেত্রে প্রযুক্তহয়েছে। কবিতাটিরকাহিনির দিকে নজর দিলেদেখা যায়, অবক্ষয়ী সমাজেজীবন-যন্ত্রণায় ক্ষতবিক্ষত হয়ে মানুষ অসহায়হয়ে পড়েছে। সুতরাং, মানুষ হয়ে মানুষের ওপরঅত্যাচার-উৎপীড়ন না-চালিয়ে মানুষেরপাশে দাঁড়ানাে উচিত বলে কবিরধারণাপকবিতাটির মূল বিষয় হল—মানুষ অসহায় হয়েকাঁদছে। ফলেমনুষ্যত্ব ও বিবেকবােধসম্পন্ন মানুষসেই অসহায় ক্রন্দনরত মানুষেরপাশে এসে দাঁড়াক।সমগ্র কবিতাটির বক্তব্য-বিষয়ে মানুষের পাশেদাঁড়ানাের বিষয়টিতে কবি বেশি জোরদিয়েছেন। কারণ, যেভাবেই হােক এসে দাঁড়াওভেসে দাঁড়াও এবং ভালােবেসে দাঁড়াও”—মানুষের পাশে দাঁড়ানাের এটিএকটি আকুল আবেদন।তাই কবিতাটির নামকরণ ‘দাঁড়াও’ অত্যন্ত সুপ্রযুক্ত ও সার্থক হয়েছে।
কবিতাটিরনাম ‘মানুষ বড়াে কাঁদছে’ও হতে পারতনিঃসন্দেহে। কারণ, কবিতার বিষয়বস্তুর সঙ্গে এই নামটিরপুরাে মাত্রায় সংগতি আছে।তবুও তুলনামূলক বিচারে মানুষ বড়ােকাঁদছে’ নামটির চেয়ে ‘দাঁড়াও' নামটি বেশি সংগত।উল্লেখ্য, মানুষ বড়াে কাঁদছে’ নামে শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অন্যএকটি কাব্যগ্রন্থ আছে।
৬. কবি কাকেমানুষেরপাশেদাঁড়াতেঅনুরােধকরছেনবলেতােমারমনেহয়?
উত্তর - প্রদত্তকবিতাটিতে কবি মানুষকেই মনুষ্যত্ববােধ, শুভ চেতনা ইত্যাদি সদগুণগুলিরজাগরণের মধ্য দিয়ে মানুষেরপাশে এসে দাঁড়াতে অনুরােধকরেছেন। এইবােধই পারে মানুষকে অমানুষিকতথা বর্বর আচরণ থেকেমুক্ত করতে। বর্তমানসময়ে কিছু মানুষ হিংসায়মত্ত হয়ে মানুষের ওপরঅত্যাচার করতে কুণ্ঠিত হয়। না। সমাজথেকে সত্য-সুন্দরকে তারামুছে ফেলতে চায়।তাই কবি বিবেকবান মানুষকেসেই সমস্ত উৎপীড়িত অসহায়মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ানােরআহ্বান জানিয়েছেন।
৭. কবিতাটি চলিতবাংলায়লেখা, শুধুএকটাশব্দসাধুভাষার।শব্দটিখুঁজেবারকরােএবংশব্দটিকেএভাবেব্যবহারকরেছেনকেনকবি?
উত্তর - আলােচ্য কবিতাটি চলিত ভাষায় লেখা। শুধুএকটিমাত্র শব্দ সাধুভাষায় লেখা, সেটি হল ‘তাহার।
শব্দটিকেএভাবে ব্যবহার করে কবি সম্ভবতঅসহায়। মানুষদেরবিশেষভাবে চিহ্নিত করতে চেয়েছেন।কারণ, জীবনযন্ত্রণায় ক্ষতবিক্ষত মানুষের জন্য শক্তি চট্টোপাধ্যায়েরকবিমন কেঁদে উঠেছে।তাই সেই মানুষদের পাশেদাঁড়ানাের জন্যই কবির একান্তআকুল প্রার্থনা। এইঅসহায় নির্যাতিত মানুষদেরকে চিহ্নিত করতে কবিতার মধ্যেহঠাৎ একটু ব্যতিক্রমী শব্দব্যবহার করে কবি তাদেরপ্রতি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণকরতে সচেষ্ট হয়েছেন।তা ছাড়া নিত্য ব্যবহার্যশব্দের বদলে বা তারপাশাপাশি সাধু শব্দ ‘তাহার’ ব্যবহার করে বক্তব্যকে আরওগভীর করে তুলতে চেয়েছেন। সম্ভবত, এ কারণেই তিনি কবিতারমধ্যে ওই জাতীয় শব্দব্যবহার করেছেন। আসলে‘তার' শব্দের পরিবর্তে ‘তাহার’ শব্দের বিস্তৃতি অনেক বেশি।তাই, চলিত ভাষার মধ্যেসাধু শব্দের ব্যবহার সেইব্যপ্তিকেই ব্যঞ্জিত করে তােলে।
৮. প্রথম স্তবকেরতিনটিপঙক্তিরপ্রত্যেকটিরদলসংখ্যাকত? প্রতিটিপঙক্তিক-টিরুদ্ধদলওমুকদলনিয়েতৈরি?
প্রথম চরণ - মানুষ বড়ােকাঁদছে, তুমি মানুষ হয়েপাশে দাঁড়াও-মানুষ (মানুষ), বড়াে(বডাে), কাঁদছে (কাঁদ-ছে), তুমি(তুমি), মানুষ (মানুষ), হয়ে(হ-য়ে), পাশে (পা-শে), দাঁড়াও (দাঁড়াও), দলসংখ্যা—১৬টি।
দ্বিতীয় চরণ - মানুষইফাঁদ পাতছে, তুমি পাখিরমতাে পাশে দাঁড়াও—মানুষই(মা-নুষ-ই), ফাঁদ(ফাঁদ), পাতছে (পাত-ছে), তুমি (তুমি), পাখির (পাখির), মতাে (ম-তাে), পাশে(পা-শে), দাঁড়াও (দা-ডাও), = দলসংখ্যা ১৬টি। )
তৃতীয় চরণ - মানুষ বড়ােএকলা তুমি তাহার পাশেএসে দাঁড়াও—মানুষ (মা - নুষ), বড়াে (ব - ড়াে), একলা(এক - লা), তুমি (তু- মি), তাহার (তা - হার), পাশে (পা - শে), এসে(এ - সে), দাঁড়াও (দাঁ- ডাও), = দলসংখ্যা—১৬টি।
প্রথমস্তবকের তিনটি পঙক্তির প্রত্যেকটিরদল সংখ্যা ১৬ (যােলাে)।
প্রথম পঙক্তি— ১২ টি মুক্তদলএবং ৪টি রুদ্ধদল নিয়েগঠিত।
দ্বিতীয় পঙক্তি— ১১টি মুক্তদল এবং৫টি রুদ্ধদল নিয়ে গঠিত।
তৃতীয় পঙক্তি— ১২ টি মুক্তদলএবং ৪টি রুদ্ধদল নিয়েগঠিত।
৯. কী ঘটেছেলেখাে:
সন্ধ্যা< সন্ধে। ফাদ< ফাঁদ।
i. সন্ধ্যা< সন্ধে (স্বরসংগতি)
ii. ফাদ> ফাঁদ (স্বতােনাসিক্যীভবন)
<< Read More >>
Class 8 All Subject Solution >>